Dinajpur Chamber of Commerce and Industry (DCCI) have begun by some young energetic businessman of Dinajpur town at the year of 1961. It started with very little arrangement but it has a lot of Dreams. Since that time, this business organization gradually developed and actualized those dreams. Mr. Sohaill Parvej was the first President of DCCI. Mr. Reza Humayun Faruq Chowdhury Shamim is Current President of DCCI (2016-2018).
সুগন্ধি ধান/চাল উৎপাদনে দিনাজপুর জেলা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। এ জেলায় নানাজাতের সুগন্ধি ধান জন্মে। তন্মধ্যে ব্রিধান-৩৪, কাটারী, জিরা কাটারী (চিনি গুড়া), ফিলিপিন কাটারী, চল্লিশাজিরা, বাদশা ভোগ, কালোজিরা, জটা কাটারী, চিনি কাটারী, বেগুন বিচি ও ব্রিধান-৫০ উল্লেখযোগ্য। একমাত্র ব্রিধান-৫০ রবি/বোরো মৌসুমে আবাদ হয়। অন্যান্য জাতের সুগন্ধি ধানগুলোর অধিকাংশ খরিপ-২/রোপা আমন মৌসুমে আবাদ হয়। আবাদকৃত জমির পরিমাণ প্রায় ৪০৭৬৫ হেক্টর এবং মোট চাল উৎপাদন প্রায় ৮৫৪০৬ মেঃ টন। সুগন্ধি চাল গুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এগুলো খেতে সুস্বাদু ও সুগন্ধ ছড়ায়। এগুলি বিভিন্ন জাতের। এগুলির কোনটা খাটো, কোনটা লম্বা, কোনটা চিকন, আবার কোনটা মোটা ও গোলাকৃতি।
Granted under Section 3 of the Trade Organisation Ordinance 1961.
Where as it has been proved to the satisfaction of the Government of the People’s Republic of Bangladesh that an Association to be named “ Dinajpur Chamber of Commerce and Industry……. in about to be formed with the object of promoting trade,commerce of industry or any group or class there of and for representing for any purpose,in any manner and to any extent,trade,commerce or industry or any group or class there of and that it intends to apply its profits or other income in promoting its objects and to prohibit the payment of any dividend to its members.
Now, therefore,in pursuance of section 3 of the Trade Organization Ordinance,1961
( Ordinance No XLV of 1961),the Govt,is pleased to grant this licence to this said association and to direct that it be registered with Registrar of Joint stock Companies, 40,Purana Paltan,Dhaka under the Companies Act,1913(Act VII of 1913 as company with limited liability without the word ‘ Limited in is name.
This licence is granted subject to:-
a)the fulfillment by the association of the requirement of the provisions
of Trade organization Ordinance,1961 (Ordinance NoXLV of 1961)
as adopted by the Government of the People’s Republic of
Bangladesh .
a)The conditions and regulations contained in the Memorandum &
Articles of Association of the said Association, a copy of which is
here to annexed,to the extent such condition and regulations are not
inconsistent with the Ordinance .
b)Such conditions and regulation as the Government of the people’s
Republic of Bangladesh may think fit to impose or pescribe.From time to time,which shall be binding on the said association and shall,it the Government of the People’s Republic of Bangladesh so directs,be incorporated in the memorandum Articles or in any one of these of the said association.
Given under the hand of Secretary to the Government of the People’s Republic of Bangladesh,Ministry of Commerce & Foreign Trade( Commerce Division),Dhaka,this day the22nd, March,Niteen hundred Sevcnty five.
সাহিত্য ও সংস্কৃতির ঐতিহ্যমন্ডিত দিনাজপুরের ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন ও সমৃদ্ধ। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের ছোট নাগপুর, বিন্ধ্যা পর্বত প্রভৃতি লাখ লাখ বছরের প্রাচীন স্থানগুলোর মৃত্তিকার সমগোত্রীয় দিনাজপুরের মাটি। বহুকাল পূর্বে হিমালয় পর্বতের ভগ্নীরূপে জন্ম নেয়া বরেন্দ্র ভূমির হৃদয়-স্থানীয় স্থান দিনাজপুর। লোকশ্রুতি অনুযায়ী জনৈক দিনাজ অথবা দিনারাজ দিনাজপুর রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নামানুসারেই রাজবাড়ীতে অবস্থিত মৌজার নাম হয় দিনাজপুর। পরবর্তীতে ব্রিটিশ শাসকরা ঘোড়াঘাট সরকার বাতিল করে নতুন জেলা গঠন করে এবং রাজার সম্মানে জেলার নামকরণ করে দিনাজপুর।
বাংলাদেশ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর শাসনের সূচনায় সৃষ্ট আদি জেলা শহরগুলির অন্যতম দিনাজপুর। ইংরেজ সেনারা পলাশী যুদ্ধের আট বছর পর ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে এ এলাকা জয় করে। ফলে নবাবী শাসনের অবসানের সঙ্গে পতন হয় সাবেক রাজধানী ঘোড়াঘাট নগরের। তারপর থেকে গড়ে উঠতে শুরু করে দিনাজপুর শহর।
দিনাজপুর গেজেটিয়ারের মতে ১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দে জেলা শাসনের জন্য দিনাজপুরে স্বতন্ত্র স্থায়ী কালেক্টরেট স্থাপিত হয়। তার পূর্ব পর্যন্ত দিনাজপুর-রংপুর যুক্ত কালেক্টরেট ছিল। রাজসেরেস্তা থেকে নথিপত্র প্রত্যাহার করে জিলা স্কুলের পুরাতন ভবনটিতে (সম্প্রতি ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে) কালেক্টর অফিস স্থাপিত হয়। জেলা স্কুল হওয়ার পূর্বে ভবনটি রাজকাচারী ছিল। তখন কালেক্টর ছিলেন মি. ম্যারিওয়েট; রাজা ছিলেন রাজবংশের নাবলক উত্তরাধিকারী রাধানাথ।